মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়– জয় গোস্বামী
বেণীমাধব, বেণীমাধব, তোমার বাড়ি যাবো বেণীমাধব, তুমি কি আর আমার কথা ভাবো? বেণীমাধব, মোহনবাঁশি তমাল তরুমূলে বাজিয়েছিলে, আমি তখন মালতী […]
বেণীমাধব, বেণীমাধব, তোমার বাড়ি যাবো বেণীমাধব, তুমি কি আর আমার কথা ভাবো? বেণীমাধব, মোহনবাঁশি তমাল তরুমূলে বাজিয়েছিলে, আমি তখন মালতী […]
বিয়েতে একান্নটা শাড়ি পেয়েছিল মেয়েটা অষ্টমঙ্গলায় ফিরে এসে আরো ছটা এতো শাড়ি একসঙ্গে সে জীবনে দেখেনি। আলমারির প্রথম থাকে
দুইটি কোলের ছেলে গেছে পর-পর বয়স না হতে হতে পুরা দু-বছর। এবার ছেলেটি তার জন্মিল যখন স্বামীরেও হারালো মল্লিকা। বন্ধুজন
জীবনানন্দ দাশ।। আমরা হেঁটেছি যারা নির্জন খড়ের মাঠে পউষ সন্ধ্যায়, দেখেছি মাঠের পারে নরম নদীর নারী ছড়াতেছে ফুল কুয়াশার; কবেকার
এখন তুমি কোথায় আছো কেমন আছো, পত্র দিও এক বিকেলে মেলায় কেনা খামখেয়ালীর তাল পাখাটা খুব নিশীথে তোমার হাতে কেমন
কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনি ছেলেবেলায় এক বোষ্টুমী তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিল শুক্লা দ্বাদশীর
ইতি অপু-কবিতা পুলু, কেমন আছিস, ভালো? বড় তাড়াতাড়ি নিভে যাচ্ছে এই কলমের আলো। মাঘ কুয়াশার চেয়েও ঝাপসা হচ্ছে অক্ষর, কোথা
একটি পতাকা পেলে কথা ছিলো একটি পতাকা পেলে আমি আর লিখবো না বেদনার অঙ্কুরিত কষ্টের কবিতা কথা ছিলো একটি পতাকা
দুপুরের রবি পড়িয়াছে ঢলে অস্ত- পথের কোলে শ্রাবণের মেঘ ছুটে এল দলে দলে উদাস গগন-তলে বিশ্বের রবি, ভারতের কবি, শ্যাম
মা, তুমি কেমন আছ? আমার পোষা বেড়াল খুনচু, সে কেমন আছে সে রাত্তিরে কার পাশে শোয় দুপুরে যেন আলি সাহেবদের